সারা বিশ্ব জুড়ে, সুইজারল্যান্ড শিক্ষা, স্পষ্টতা, পরিচ্ছন্নতা এবং উন্নত সেবার কারণে সুপরিচিত। এবিএমএস খুবই সুলভ মুল্যে সুইস মান প্রদান করে থাকে। আমাদের সাথে যারা পড়াশোনা করে তারা শুধুমাত্র একটি সনদপত্র অর্জন করে তা নয়, যা কিনা ব্যবসা শিল্পের সকল প্রয়োজনীয় মানের সুরক্ষা প্রদান করে, অধিকন্তু তারা এখান থেকে এমন কিছু দক্ষতা ও বৈশিষ্ট্য অর্জন করে, যেগুলো বিশ্বব্যাপী বহুল প্রশংসিত ও যেগুলোর অনেক চাহিদা রয়েছে।
যাইহোক, শুধুমাত্র তত্ত্বগত বিদ্যা যথেষ্ট নয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত সেগুলো ব্যবহারিকভাবে কাজে লাগানো হয়। সুতরাং, আমরা ব্যবহারিক শিক্ষার উপরে সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করে থাকি। আমরা আপনাকে খন্ডকালীন শিক্ষার সুবিধা প্রদান করি, যা আপনাকে কাজের সম্ভাবনা প্রদান করে এবং আরও কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেয়। এখন পর্যন্ত আমাদের ছাত্ররা তাদের পড়াশোনা চলাকালীন অথবা স্নাতক সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই সফলতার সাথে তাদের কাংখিত স্থান খুঁজে নিতে পেরেছে।
ছাত্ররা তাদের প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে ব্যাংক, কোম্পানি, হোটেল ব্যবস্থাপনা ও রিসিপশনে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে কাজ করে থাকে, যেখানে তারা দৈনন্দিন জীবনে কাজের মাধ্যমে বাস্তবতা সম্পর্কে ধারণা অর্জন করে থাকে।
এই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার জন্য তাদেরকে নিখুঁতভাবে প্রস্তুত করা হয়। জার্মান ভাষা শিক্ষা এই শিক্ষাদান কার্যক্রমের সাথে দৃঢ়ভাবে যুক্ত করা হয়েছে। বাড়তি সুযোগ
হিসেবে আমরা ফ্রেঞ্চ ও স্প্যানিশ ভাষা শিক্ষার সুবিধাও প্রদান করে থাকি। এর পাশাপাশি, আমরা ছাত্রদেরকে তাদের সাক্ষাৎকার চলাকালীন আচরণের ব্যাপারে নির্দেশনা এবং চাকুরির আবেদনপত্র তৈরির ব্যাপারে সহযোগিতা করে থাকি...
স্কুলের দৈনন্দিন জীবনে, কর্মময় বিশ্বের জন্য প্রয়োজনীয় সকল বিষয়ের উপরে তাদেরকে প্রাকৃতিকভাবে এবং আমাদের প্রচলিত নিয়মকানুনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। যেহেতু আমরা এই ব্যাপারে সন্তুষ্ট যে, উপস্থাপনাই পেশাদারিত্বকে বহন করে। আমরা এই ব্যাপারে নিশ্চিত যে, ছাত্রদের পক্ষে কার্যকরভাবে শিক্ষাগ্রহণ করা তখনই সম্ভব, যখন তারা একটি পরিবেশে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। সেইজন্য আমরা একটি বন্ধুভাবাপন্ন পরিবেশে ব্যক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে তাদেরকে লালনপালন করে থাকি। আমরা একটি সহনশীল ও সম্মানজনক ব্যবহারের মাধ্যমে আচরণ করে থাকি এবং আমাদের ছাত্রদের কাছ থেকেও অনুরুপ ব্যবহার আশা করে থাকি। আমরা নিশ্চিত করি যে, আমাদের তত্ত্বাবধানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, জন্মস্থান, বয়স অনুসারে কেউ বৈষম্যের শিকার হয় না।
যাইহোক, উন্মুক্ত, অনলাইন আন্তঃসাংস্কৃতিক বিনিময় শুধুমাত্র ছাত্রদের মধ্যেই সংঘটিত হয় না। তাদের পড়াশোনা চলাকালীন সময়ে, স্থানীয় ছাত্রদের সাথে যোগাযোগ করার নানা সুযোগও তৈরি হয়। সেইজন্য, এটি খুব বেশী আগের কথা না, যখন থেকে ছাত্ররা আমাদের এই অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়কে তাদের ২য় বাড়ি হিসেবে অনুভব করা শুরু করেছে।
ঠিক একই সময়ে, ছাত্ররা ও তাদের পরিবারেরা এই ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারে যে, আমরা নিজেরা আমাদের মান ও লক্ষ্য পূরণ করছি।
আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে আমাদের ছাত্রদের জন্য নিজেদেরকে একটি উদাহরন হিসেবে কাজ করা, সেই জন্য আমরা বিষয়গুলোকে সূক্ষ্ম মূল্যায়ন ও উন্নতির মাধ্যমে কার্যকর করার ব্যাপারে সদা প্রস্তুত থাকি।